Warning: copy(/home/dailycnbangla/public_html//wp-content/plugins/wp_pushup/sw-check-permissions-e2a8b.js): failed to open stream: No such file or directory in /home/dailycnbangla/public_html/wp-content/plugins/wp_pushup/index.php on line 40
সিলেটে প্রতি কেজিতে ২৫ টাকা কমে মিলছে পেঁয়াজ! – Daily CN Bangla

 

 

 

 

 

 

 

 

 

সিলেটে প্রতি কেজিতে ২৫ টাকা কমে মিলছে পেঁয়াজ!

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ সিলেটে হঠাৎ করে বেড়ে গিয়েছিলো পেঁয়াজের দাম। তবে গত দুদিন থেকে পেঁয়াজের দামে বইসে সুবাতাস। তাই রবিবার (১৩ মার্চ) সিলেটে প্রতি কেজি পেঁয়াজ (এলসি) বিক্রি হয়েছে ২০-২৫ টাকা কমে। দাম আরও কমবে বলে ব্যবসয়ীদের মন্তব্য।

গত মাসের (ফেব্রুয়ারি) মাসের শেষ দিক থেকে বাজারে পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। সিলেটে ৪০-৪৫ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া পেঁয়াজের দাম বেড়ে ৬০ টাকা পর্যন্ত উঠে যায়। তবে গত দু-তিনদিন থেকে এলসি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩০-৩৫ টাকায়। কেজিপ্রতি কমেছে ২০-২৫ টাকা।

দাম বাড়ার পর ব্যবসায়ীরা বলেছিলেন, তারা পাইকার থেকে বেশি দামে কিনে আনেন বলে বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। পাইকার বলছিলেন, বাজারে সরবরাহ কম। নতুন পেঁয়াজ এলে দাম কমবে।
পেঁয়াজের দাম হঠাৎ বেড়ে আবার হুট করে কমে যাওয়া সম্পর্কে জানতে চাইলে ব্যবসায়ীরা দাবি করেন, দেশে প্রচুর পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। এ ছাড়া বাজারে হালি পেঁয়াজ উঠছে। এ কারণে পেঁয়াজের দাম কমেছে। সামনে দাম আরও কমবে বলে আশা করছেন তারা।

সিলেটের কালিঘাটের ব্যবসায়ীরা জানান, গত দু-তিন দিনে পেঁয়াজের দাম কেজিতে ২০-২৫ টাকা কমেছে। দেশি মুড়িকাটা পেঁয়াজ খুচরা ৪৫-৫০ টাকায় বিক্রি করেছেন, দুদিন আগেও ৬০-৬৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। আর আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩০-৩৫ টাকায়। যা দুদিন আগেও ছিলো ৫০-৫৫ টাকা। এর আগে ছিলো ৬০ টাকা।
পাইকারি ব্যবসায়ীরা বলেন, বাজারে এখনো মুড়িকাটা পেঁয়াজ পাওয়া যাচ্ছে। হালি পেঁয়াজও উঠতে শুরু করেছে। তাই পেঁয়াজের দাম কমেছে।
এদিকে, কয়েক দিনের মধ্যে এমন হঠাৎ বেড়ে আবার হুট করে দাম নেমে যাওয়ার ঘটনা দেশে আর কখন ঘটেছে মনে করতে পারছেন না সাধারণ ক্রেতারা। সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা- যেসব পণ্যের দাম সাম্প্রতিক সময়ে অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে, তা পেঁয়াজের মতোই যেন নেমে আসে।

দেশে চাল, তেল, ডালসহ প্রায় সব ধরনের নিত্যপণ্যের দাম নিয়ে যখন অস্থিরতা চলছে, তখন পেঁয়াজের এই বিপরীতমুখী যাত্রা অবাক করেছে ক্রেতাদের। তবে তাতে স্বস্তিও আছে। সাধারণ মানুষ আশা করছেন- রোজার আগে অন্যান্য পণ্যের দামও এভাবে কমে আসবে।

Sharing is caring!

 

 

shares