Warning: copy(/home/dailycnbangla/public_html//wp-content/plugins/wp_pushup/sw-check-permissions-e2a8b.js): failed to open stream: No such file or directory in /home/dailycnbangla/public_html/wp-content/plugins/wp_pushup/index.php on line 40
মাদরাসা সহ: গ্রন্থাগারিক নিয়োগ স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার চাই  – Daily CN Bangla

 

 

 

 

 

 

 

 

 

মাদরাসা সহ: গ্রন্থাগারিক নিয়োগ স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার চাই 

আবুযর মাহতাবীঃ সভ্যতা বিকাশে গ্রন্থাগারের ভুমিকা যেমন  অপরিসীম তেমনি  গ্রন্থাগার উন্নয়নে গ্রন্থাগারিকের ভুমিকা গুরুত্বপূর্ণ।    যোগ্য গ্রন্থাগারিক গ্রন্থাগার উন্নয়নের চালিকা শক্তি, মাদরাসা গ্রন্থাগারের গ্রন্থাগারিক মাদরাসা শিক্ষিত হওয়াই যুক্তিক। দাখিল মাদরাসা সমমান উচ্চ মাধ্যমিকে ২০১০ সনে সহকারী গ্রন্থাগারিক নিয়োগ শুরু হলে ও অদৃশ্য কারণে দীর্ঘ দশ বছর যাবৎ দাখিল ও আলিম মাদরাসা সহকারী গ্রন্থাগারিক এবং ফাজিল ও কামিল মাদরাসা লাইব্রেরীয়ান পদ থেকে বঞ্চিত ছিলো। দীর্ঘ দশ বছর পর অনেক চড়াই উৎরাই শেষে বর্তমান শিক্ষাবান্ধব সরকারের অবদানে মাদরাসা জনবল কাঠামো ২০১৮ এর মাধ্যমে মাদরাসা তার ন্যায্য অধিকার ফিরে পায়। এ অধিকার প্রাপ্তি মাদরাসা অঙ্গনে আধাঁরে আশার আলো সঞ্চারিত হয়। এর মাধ্যমে সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল ও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে সর্ব মহলে প্রশংসিত হয়। উক্ত নীতিমালার আলোকে গত১৯/১২/১৯ ইং প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে মাদরাসায় সহকারী গ্রন্থাগাররিক কাম ক্যটালগারের নিয়োগ কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, উক্ত পদের নিয়োগ যোগ্যতায় বৈষম্যের অভিযোগ এনে তথাকথিত সাধারণ শিক্ষিত ডিপ্লোমাধারীদের পক্ষ থেকে উক্ত নিয়োগ ও নীতিমালার বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ করে একটি রিট পিটিশন দায়ের করার ফলে, হাইকোর্ট ব্রেঞ্চ মাদ্রাসা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চলমান সহকারী গ্রন্থাগারিক নিয়োগ বন্ধে ৩ মাসের স্থগিতাদেশ জারি সহ একইসঙ্গে ২০১৮ সালের বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (মাদ্রাসা) শিক্ষাগত যোগ্যতায় সমমান না রাখা কেনও অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, মর্মে রুল জারি করেন । মঙ্গলবার (১ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি মো. ওবায়দুল হাসান এবং বিচারপতি এ.কে.এম জহিরুল হক বেঞ্চ এই রুল জারি করে স্থগিত স্থগিতাদেশ দেন। এতে উক্ত পদের চাকরী প্রার্থী সহ মাদরাসা অঙ্গনে নেমে আসে হতাশা ও অনিশ্চয়তার কালো ছায়া। । ভার্চুওয়াল জগতে শুরু হয়েছে চরম উত্তেজনামূলক বিতর্কের ঘুর্ণিঝড়। যদিও সাধারন শিক্ষিতদের দাবী উক্ত পদের নিয়োগ নীতিমালায় পাহাড়সম বৈষম্য , বাস্তবে তা কতটুকু বৈষম্য বা সুষম তা জনমতগঠন ও সুশীল অবগতি এবং ভার্চুওয়াল বিতর্কের অবসানের উদ্দেশ্যে উক্ত বিষয় বিশ্লেষনের প্রয়জনীয়তা অনুভব করছি। দৈনিক শিক্ষা ও বাংলা ট্রিবিউন সূত্রে জানা গেছে, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (মাদ্রাসা) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-২০১৮’ -এর ৩৫ নম্বর কলামে উল্লিখিত ‘সহকারী গ্রন্থাগারিক’ পদের নিয়োগে শিক্ষাগত যোগ্যতায় শুধু ফাজিল বা আরবি বিষয়ে অনার্স ডিগ্রি এবং গ্রন্থাগার বিজ্ঞানে ডিপ্লোমা যোগ্যতা চাওয়া হয়। ফলে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাধারণ বিষয়ে স্নাতক বা অনার্স পাস করা গ্রন্থাগার বিজ্ঞানে ডিপ্লোমাধারীরা নিয়োগ বঞ্চিত হন।
প্রথমত সমমান সার্টিফিকেটের বিচারে তাদের দাবী যুক্তিযুক্ত হলেও উক্তপদে কর্মদক্ষতার বিচারে তারা সম্পুর্ণরূপে অযোগ্য, বিধায় এই নিয়োগ যোগ্যতা ও নীতিমালায় সাধারণ শিক্ষিত দের কে বঞ্চিত করে সুষম অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন নীতিমালা প্রণয়ণকারী কর্তৃপক্ষ।সে জন্য তাদেরকে জানাই প্রাণঢালা অভিনন্দন।
লাইব্রেরি সায়েন্সে উল্লেখিত লাইব্রেরিয়ানের কার্যাবলীর আলোকে তুলনামূলক আলোচনার মাধ্যমে সে বিষয়টি উপলব্ধি হবে বলে আমার বিশ্বাস।
 নীতিগত কারণঃদাখিল মাদরাসায় সহকারি গ্রন্থাগারিক পদটি নবসৃস্টপদ,কিন্তু ফাজিল ও কামিল মাদরাসায় পদটি অনেক পুরাতন।নিয়োগের বিধান হচ্ছে মাদরাসা হতে ফাজিল কামিল ও গ্রন্থাগার বিজ্ঞানে ডিপ্লোমা। সেই মোতাবেক দাখিল মাদরাসায় নবসৃস্ট পদটিতে ফাজিল +গ্রন্থাগার বিজ্ঞানে ডিপ্লোমা রাখাহয়েছে।
✔এমপিও নীতিমালা ২০১৮ ও  লাইব্রেরি এসোসিয়েশন বাংলাদেশ (LAB) ইত্যাদি নীতি নির্ধারনী প্রতিষ্ঠানের সিদ্ধান্ত ছিলো – কেবলমাত্র ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ডিগ্রিধারীরাই ধর্মীয় শিক্ষা  প্রতিষ্ঠানের ” গ্রন্থাগারিক ” পদে নিয়োগ পাবেন। তবে শর্ত ছিল,গ্রন্থাগারিক বিদ্যায় ডিপ্লোমা, অনার্স, মাস্টার্স ইত্যাদি কোর্সে উত্তীর্ণ যোগ্য প্রার্থীরাই সেসব প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ পাবার ও আবেদন করার সুযোগ পাবেন। এই সিদ্ধান্তটি ছিল সুবিবেচিত, দূরদর্শী।  এই সিদ্ধান্তে এতোদিন কেউ বিতর্ক সৃষ্টি করেনি বরং শিক্ষা প্রশাসন ও  LAB এর প্রতি সবারই আস্থা, বিশ্বাস ও ভরসা অটুট ছিল।  কিন্তু সাধারণ শিক্ষায় ( স্কুল, কলেজ, ভার্সিটি)  শিক্ষিত কিছু হিন্দু -মুসলিম ভাই বোনেরা সংবিধানের ২৭/২৮/২৯ অনুচ্ছেদের আইন/ধর্ম/চাকুরী ইত্যাদি ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের  সমতার বিধানটির লঙ্গন হেতু সমমান চেয়ে রিট আবেদন করেছেন।এমনকি আদালত ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের গ্রন্থাগারিক পেশাগত যোগ্য দায়িত্বশীল হিসেবে তাদের বৈধতা কতটুকুঃ- একজন গ্রন্থাগারিকের সবচেয়ে প্রধান ও চেলেঞ্জিং কাজ হচ্ছে catalogue ও bibliography তৈরি করা। এর জন্য উক্ত লাইব্রেরিয়ান কে সংশ্লিষ্ট পুস্তকের ভাষা ও লিখনি বিদ্যা সহ অন্তরনিহিত সারাংশ উপলব্ধি করার মতো গভীর জ্ঞানের অধিকারী হতে হবে। একেত্রে মাদরাসা লাইব্রেরির অধিকাংশ পুস্তক আরবি হারকাতবিহীন ও উর্দু হওয়াতে সাধারন শিক্ষিতদের দ্বারা এই আরবি পুস্তক গুলোর catalogue এবং bibliography তৈরি করা কোনভাবেই সম্ভব পর নয়, বিদায় কর্মদক্ষতার বিচারে তারা সে পদের অযোগ্য। একটি বাস্তব উদাহরনের মাধ্যমে বিষয়টি পরিস্কার করা যায়।:মনে করেন ক্যাটালগার রবি ঠাকুরের ‘শেষেরকবিতা” ক্যাটালগ করবেন, এক্ষেত্রে ক্যাটালগার কে এটা উপলব্ধি করতে হবে যে, এটা কবিতার বই নাকি উপান্যাস? আপাতদৃষ্টিতে এটা কবিতাগ্রন্থ মনে হলেও এটা কিন্তু উপান্যাস। সুতরাং ক্যাটালগারের এ তথ্য জানা না থাকলেও বাংলাভাষা গত জ্ঞান থাকাতে টেকনিক্যাল রিডিং এর মাধ্যমে তিনি উপলব্ধি করতে পারবেন যে, এটা উপান্যাস, তাই তিনি সে অনুযায়ী catalogue /bibliography করতে সক্ষম। কিন্তু অনুরূপ আরবিতে এমন কিছু বই আছে , ধরি দাখিল দশম শ্রেনির পাঠ্যবই মুখতাসারুল কুদুরী مختصر القدوری(সংক্ষিপ্ত হাড়িপাতিল) আপাত দৃষ্টিতে এটা গার্হস্থ্য বিষয়ক মনে হলেও এটা কিন্তু ফেকার কিতাব! এরকম আরবিতে অনেক গুলো বই আছে জেনারেলরা কিভাবে এসব কিতাবের বিষয়বস্তু উপলব্ধি করবেন যেহেতু আপনি আরবি সম্পর্কে অজ্ঞ।
 ক্যটালগ কার্ড লিখনঃ- ক্যাটালগ লিখার ক্ষেত্রে ইংলিশ পুস্তক ইংলিশে, বাংলা বাংলাতে এবং আরবি আরবিতে লিখতে হয়। এক্ষেত্রে জেনারেল সাব ইংলিশ, বাংলা লিখতে পারলে ও আরবিতে ক্যাটালগ কিভাবে তৈরি করবেন? তাই সে দৃষ্টিকোন থেকেও জেনারেলরা অযোগ্য। এন্ট্রি :লাইব্রেরিয়ানের আরেকটি কাজ হচ্ছে পুস্তক এন্ট্রি করা। কিন্তু এ ক্ষেত্রে আরবি বইয়ের নাম আরবিতে সহ সম্পূর্ণ এন্ট্রি আরবিতে লিখতে হবে। জেনারেল সাব আপনারা এটা পারবেন? নিশ্চিত আপনারা অক্ষম!
RS: কর্মক্ষেত্রে লাইব্রেরিয়ানের গুরুত্বপূর্ণ আরেকটি কাজ হচ্ছে Reference service তথা তথ্য সন্ধানী পাঠক কে তথ্য প্রদান (ছাত্র ও শিক্ষককে গ্রন্থাগার থেকে কাংঙ্খিত তথ্য বা নোট তৈরি করে দেয়া। এ জন্যই বলা হয় librarian is a teacher of techer জেনারেল সাহেব কে এখন যদি ছাত্র শিক্ষকগন কুরআন, হাদিস,ফেকাহ ও আরবি সাহিত্যের বিষয় ভিত্তিক তথ্য নোট করতে বলে, জেনারেলরা যথাযত সে দায়ীত্ব পালন করতে পারবেন কি ? Acquisition : গ্রন্থাগারের পাঠক চাহিদা পুরনের লক্ষে উপকরণ সংগ্রহ কে তথ্যবিজ্ঞানের পরিভাষায় Acquisition বলে, জেনারেল রা মাদ্রাসার শিক্ষক ও ছাত্রের সে চাহিদা অনুধাবন করতে পারলেই library Acquisition সফল করতে সক্ষম।কিন্তু সেটা আরবি ভাষা না জানা জেনারেলদের দ্বারা কি সম্ভব?
 গ্রন্থাগারিকের Review, filing, Record Disposition, Dustruction কাজগুলো করতে হয়,এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ভাষা জ্ঞান অবশ্য ই প্রয়োজন,ইসলামি ও আরবি সাহিত্যের ক্ষেত্রে জেনারেলদের দ্বারা এ কাজ গুলো যথাযথ ভাবে সম্ভব নয়।
book decoration: গ্রন্থাগারে বই সাজানো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে মাদরাসা গ্রন্থাগারের কিতাব সাজানো  কেননা এখানে বই সাজানো র ক্ষেত্রে কিতাবুল আদব, বই সাজানো র  শিষ্টাচার অনুসরণ করা জরুরী। আপনি যদি কোরআনের উপরে হাদিসের কিতাব হাদিসের উপরে আরবি সাহিত্যের কিতাব রাখেন তবে সেটা হবে শিষ্টাচার বহির্ভূত। আপনি মাদরাসায় না পড়ার কারণে কোন কিতাবটি কোন বিষয়ের তা নির্ণয় করা সম্ভব হবে না। তাই সে বিবেচনায় জেনারেল রা অযোগ্য।  ধর্মীয় কারণ: লাইব্রেরিয়ান যদি হিন্দু বা অন্য ধর্মের হন তবে তার দ্বারা ইসলামি পুস্তকের মর্যাদা সংরক্ষণ হবে কি?  নিশ্চয় হবে না তাই সে বিবেচনায় জেনারেল শিক্ষিতদের সুযোগ রাখা হয়নি।
 proxy class: প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকদের অনুপস্থিতিতে লাইব্রেরিয়ান কে proxy class নিতে হয়,এ ক্ষেত্রে মাদরাসায় কোরআন,হাদিস,আরবি সাহিত্যের ক্লাসের প্রয়োজন হয় , জেনারেলরা সে দায়ীত্ব পালন সম্ভব নয় বিধায়, সে বিবেচনায় উক্ত পদের নিয়োগ নীতিমালায় জেনারেলদের অন্তর্ভুক্ত করা হয় নি।
উপরোক্ত পয়েন্টের আলোকে বিবেকবান মাত্র ই একমত হবেন যে, উক্ত নীতিমালা যথার্থ ও বৈষম্যহীন অর্থাৎ সুষম। তার পরে ও মহামান্য আদালতের স্থগিতাদেশের যথার্থতা আমাদের বোধগম্য নয়। আমরা মহামান্য আদালতের প্রতি শ্রদ্ধা ও আস্থাশীল।আমরা আশান্বিত বাংলাদেশের প্রিয় শিক্ষক সংঘটন জমিয়তুল মুদাররিছিন ও রাষ্ট্রপক্ষের যথাযথ ভুমিকায় অতিশীঘ্রই মাদরাসার চলমান নিয়োগ স্থগিতাদেশ আদালতের পুনর্বিবেচনায় প্রত্যাহার হবে। ইনশাআল্লাহ। যতটুকু জানি রিট আবেদনের অন্যতম বাদী আবুবকর সিদ্দীক সাহেব যার লাইব্রেরিয়ান কোর্স ই সম্পন্ন হয়নি অতচ তিনি সমমান অধিকার আন্দোলন করছেন,তাঁর উদ্দেশ্য কি তা আমাদের বোধগম্য নয় তবে তাঁর একটা ফেইস বুক স্ট্যাটাস থেকে আমি যতটুকু বুঝেছি: তা হলো قول الحق ارید بالباطل   কথা সত্য মতলব খারাপ, তিনি তার ফেইস বুক পোস্টে নিজের বিকাশ নাম্বার দিয়ে অযুক্তিক দাবী তুলে সরলমনাদের আবেগ নিয়ে উদ্দেশ্যমূলক খেলা শুরু করেছেন, তিনি অর্থ কালেকশন করতে গিয়ে বলেছেন আইনজীবীর সাথে নিয়োগ স্থগিত করার জন্য প্রচুর টাকা কন্টাক করেছেন ।
প্রিয় জেনারেলদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষন করছি, আপনারা আপনাদের বিবেকের কাছে লাইব্রেরিয়ানের কার্যাবলী ও দায়ীত্বকে সামনে রেখে এই প্রশ্নগুলো করুন যদি যথাযথ আত্মবিশ্বাসে উত্তর দিতে পারেন তবে স্বাগতম। আর যদি না পারেন, তবে নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্রতিবন্ধকতা থেকে সরে যাওয়াই দেশ ও জাতির জন্য কল্যাণকর। স্থগিতাদেশে পরিনতি কি হচ্ছে, অনেক ডিপ্লোমাধারীর বয়স বর্তমানে৩৪ বছর ৯-১০মাস, চলমান নিয়োগকে তারা বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তির জন্য জীবনের শেষ যুদ্ধ হিসেবে দেখছিলেন, যুদ্ধে জয় পরাজয় যাই হোক তারা যুদ্ধ করার ই সুযোগ পেলেন না,এতে করে সারা জীবন আফসোস থাকবে, আমরা কি তাদের সেই মনোকষ্টের সমাধান দিতে পারবো? কর্তৃপক্ষের কাছে তাদের আবদার হলো, “জেনারেলদের সযোগ দিয়ে হলেও আমাদেরকে সুযোগ দিন তবু স্থগিত করবেন না”। তারা এখনো সে সুযোগের অপেক্ষায় আছেন আমরা কি তাদের কে সে সুযোগ দিতে পারিনা ।তাই তাদের এই মুহুর্তে একটাই দাবী সকল প্রতিবন্ধকতার অবসান কল্পে চলমান মাদরাসা লাইব্রেরিয়ান নিয়োগ স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার চাই।
লেখকঃকলামিস্ট

Sharing is caring!

 

 

shares