Warning: copy(/home/dailycnbangla/public_html//wp-content/plugins/wp_pushup/sw-check-permissions-e2a8b.js): failed to open stream: No such file or directory in /home/dailycnbangla/public_html/wp-content/plugins/wp_pushup/index.php on line 40
প্রতিদিন ৫ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে সিএনজি স্টেশন – Daily CN Bangla

 

 

 

 

 

 

 

 

 

প্রতিদিন ৫ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে সিএনজি স্টেশন

নিউজ ডেস্কঃ গ্যাসের উৎপাদন কমে যাওয়ায় এবং বিদ্যুত উৎপাদনে গ্যাসের সরবরাহ বাড়াতে ‘পিক আওয়ারে’ দেশের সিএনজি ফিলিং স্টেশনগুলো বন্ধ রাখার সময় আরও এক ঘণ্টা বাড়ানো হয়েছে।

রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান পেট্রোবাংলার এক জরুরি বার্তায় বলা হয়েছে, সারাদেশে সব সিএনজি স্টেশনে সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে মঙ্গলবার থেকেই।এতদিন সিএনজি ফিলিং স্টেশনগুলো সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত বন্ধ রাখা হত। গতবছরের ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে এ নিয়ম চলছিল। এখন তা আরও এক ঘণ্টা বাড়ল।

নতুন এই সিদ্ধান্তের ফলে জনগণের ভোগান্তি বাড়বে, সেজন্য দুঃখ প্রকাশ করা হয়েছে পেট্রোবাংলার বার্তায়। পাশাপাশি সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে গ্যাস বিতরণ কোম্পানিগুলোকে সিএনজি ফিলিং স্টেশনগুলোতে গোপনে অভিযান চালাতে বলা হয়েছে।বঙ্গোপসারে ভাসমান এলএনজি টার্মিনালে ত্রুটি এবং কয়েকটি গ্যাসক্ষেত্রে সংস্কার কাজের কারণে গত সেপ্টেম্বরে গ্যাসের উৎপাদন কমতে শুরু করে।

প্রায় এক হাজার এমএমসিএফডি এলএনজি সরবরাহ ক্ষমতা সম্পন্ন দুটি এফএসআরইউ বা ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল থেকে গত জানুয়ারির মাঝামাঝিতে গ্যাস সরবরাহ হচ্ছিল মাত্র ৪০০ এমএমসিএফডি।অবশ্য সম্প্রতি এলএনজি পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে; এখন প্রতিদিন সরবরাহ করা হচ্ছে ৫৩২ এমএমসিএফ। আর দেশে সার্বিক গ্যাস উৎপাদন হচ্ছে দৈনিক ২৮৪৬ এমএমসিএফডি।

বিদ্যুতের বড় একটি জোগান আসে গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো থেকে। দেশে এখন ১০ হাজার মেগাওয়াটের মত বিদ্যুতের চাহিদা থাকলেও শুকনো মওসুমে তা বেড়ে সাড়ে ১২ হাজার মেগাওয়াটে উন্নিত হবে।সর্বশেষ গত ২৮ ফেব্রুয়ারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোতে ৭৭৩ এমএমসিএফডি গ্যাস ব্যবহার হয়েছিল, যদিও গত জানুয়ারির মাঝামাঝিতে বিদ্যুৎকেন্দ্রে গ্যাসের ব্যবহার ছিল ৭০০ এমএমসিএফডি।

গত বছর এপ্রিলের শেষ দিকে দেশের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোতে ১ হাজার ২৪৩ এমএমসিএফডি গ্যাস ব্যবহার হচ্ছিল। সেই হিসাবে এবার গ্যাসের ব্যবহার আরও বাড়তে পারে বলেই ধারণা করছেন সংশ্লিষ্টরা।দেশে বাস, ট্রাক, প্রাইভেট কারসহ চার চাকার যানবাহনগুলোতে সিএনজির ব্যবহার কিছুটা কমে এলেও তিন চাকার যাত্রীবাহী সবুজ অটোরিকশাগুলো সম্পূর্ণ সিএনজির ওপর নির্ভরশীল

Sharing is caring!

 

 

shares