নিজস্ব প্রতিবেদক :: ফিলিস্তিনের নিরস্ত্র সাধারণ জনগণের ওপর ইসরাইলের নগ্ন সন্ত্রাসী হামলায় নির্বিচারে নারী ও শিশু হত্যার প্রতিবাদে বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন সিলেট জেলা শাখার উদ্যোগে গত বৃহস্পতিবার (২০ মে ২০২১) এক মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বিকাল ৫ ঘটিকার সময় চৌহাট্টাস্থ সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সম্মুখে এ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন, সিলেট জেলা শাখার সভাপতি, রোটারিয়ান ইন্জিনিয়ার মইনুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শাহাব উদ্দিন এর উপস্থাপনায় মানববন্দনে উপস্থিত ছিলেন, নির্বাহি সভাপতি মোঃ নুরুল হুদা ভূঁইয়া, সহ-সভাপতি বদরুল আলম, সহ-সভাপতি রাসেল মাহবুব, সহ-সভাপতি ডা. লোকমান হেকিম, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক ডা. দেব দুলাল দে পরাগ, সহ-সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ এমদাদুল হক ফাহিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ সালমান উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক (উত্তর) আসাদুজ্জামান রনি, সাংগঠনিক সম্পাদক, সিলেট মহানগর রফিক আহমদ, সিলেট জেলার সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুল আলম আলমাস, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক কামরান হোসেন দ্বারা, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, সমাজকল্যাণ সম্পাদক ইন্জিনিয়ার নাসির উদ্দিন, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক আবদুল কাদির জীবন, সহ-সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্পাদক আইনুল ইসলাম, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মোশাহিদ বিন মোসাব্বির, সদস্য সৈয়দ তায়েফ উজ্জামান।
এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন, মইনুদ্দিন আদর্শ মহিলা কলেজের ইংরেজি বিভাগের প্রভাষক মাহবুবুর রউফ (নয়ন), বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের কোচ মোঃ আলমাস, কামরুল হাসান চৌধুরী, খন্দকার রায়হান, মুজাহিদ আলী, আব্দুস সালাম, আমিরুল ইসলাম সাজু, তাহমিদ আহমদ, মোঃ আফিকুল ইসলাম, সাদিক হুসাইন, জায়েদ আহমদ, আব্দুস সামাদ, দিলওয়ার হোসেন, মোস্তাফিজুর রহমান, জাকারিয়া, বেলাল আহমদ, মুহররম আলী, আব্দুল জলীল, আফজাল হোসেন প্রমুখ।
বক্তরা বলেন, ‘ ইসরাইলীদের বর্বর হামলায় অসহায় ফিলিস্তিনিরা সাধারন নাগরিকদের হত্যা ও নির্যাতন অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে।
সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ইসরাইল যেভাবে ফিলিস্তিনিদের সাধারণ মানুষকে মারছে তা কোনোভাবেই কাম্য নয়। এটা মেনে নেয়া যায় না। জালীম ইসরাইল সরকার গত সাত দিনে ২০০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনীকে হত্যা করেছে। তার মধ্যে নারী ও শিশু রয়েছে। তারা ক্ষমার অযোগ্য।
ইসরাইলের বিচার না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাব আমরা। সমাবেশের একপর্যায়ে বিক্ষোভকারীরা ইসরায়েল এখনই হামলা বন্ধ না করলে রাজপথ ছেড়ে না যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন মানববন্দনকারীরা।