Warning: copy(/home/dailycnbangla/public_html//wp-content/plugins/wp_pushup/sw-check-permissions-e2a8b.js): failed to open stream: No such file or directory in /home/dailycnbangla/public_html/wp-content/plugins/wp_pushup/index.php on line 40
মইনউদ্দিন আর্দশ মহিলা কলেজের মাঠ ভরাটে অনিয়ম : তদন্তে শিক্ষা কর্মকর্তা! – Daily CN Bangla

 

 

 

 

 

 

 

 

 

মইনউদ্দিন আর্দশ মহিলা কলেজের মাঠ ভরাটে অনিয়ম : তদন্তে শিক্ষা কর্মকর্তা!

সিএনবাংলা ডেস্ক :: নগরীর মইনউদ্দিন আদর্শ মহিলা কলেজের মাঠে মাটি ভরাটের অনিয়ম ও সরকারি টাকা আত্মসাত এর অভিযোগ এনে গত ৩র্মাচ (বুধবার) সদর, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে লিখিত অভিযোগ করেছেন ঐ কলেজের প্রভাষক মো.মাহবুবুর রউফ।

সংশ্লিষ্ঠ সূত্রে জানা যায়, ঐ অভিযোগ আমলে নিয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী মহুয়া মমতাজ এর লিখিত নির্দেশে ১১ই র্মাচ সরেজমিন তদন্তের দায়িত্ব দেন উপজেলা শিক্ষা র্কমর্কতাকে।

ঐ ব‍্যাপারে সদর উপজেলার মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা গোলাম রব্বানী বলেন, সরেজমিন তদন্তের লিখিত নির্দেশনা পেয়েছি। তদন্ত করে এর সত‍্যতা পেলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব‍্যবস্থা নেওয়া হবে।

কলেজের রসায়ন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও “টি আর প্রকল্প কমিটির” সভাপতি অধ্যাপক কৃষ্ণপদ সূত্রধর নিশ্চিত করেছেন প্রাক্তন অধ‍্যক্ষ মো. গিয়াস উদ্দিন কলেজের মাঠে মাটি ভরাট প্রকল্পের ১ লাখ টাকা নিয়ে নানা টালবাহানা (টাকা আত্মসাত এর অভিযোগ উঠায়) পর অবশেষে ফেরত দেওয়ায় এই বছরের র্মাচ মাসের ৫/৬ তারিখ থেকে কলেজের মাঠে মাটি ভরাট এর কাজ শুরু হয়েছে। পুরো ১ লক্ষ টাকার কাজই হবে।

অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, ২০১৯ সালে মইন উদ্দিন আর্দশ মহিলা কলেজের তৎকালীন অধ‍্যক্ষ মো.গিয়াস উদ্দিন কলেজের “মাঠের মাটি ভরাট”এর নামে জেলা প্রশাসক, সিলেট বরাবর আবেদন করার পর জেলা প্রশাসক এর নির্দেশে জেলা ত্রাণ ও পূণর্বাসন কার্যালয় কর্তৃক সরকারি ফান্ড থেকে ০১ (এক) লক্ষ টাকা কলেজের “মাঠের মাটি ভরাট” এর নামে সুপারিশ করা হয়।যার স্মারক নং ১১৯, ডিসি-টি আর ২০১৮-২০১৯ অর্থ বছর (২য় পর্যায় )। পরবর্তীতে ওই বছরের জুন মাসে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের র্কাযালয়, সদর থেকে তৎকালীন অধ‍্যক্ষ মো. গিয়াস উদ্দিনের স্বাক্ষর সহ টিআর প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির নামে মাঠ ভরাট এর ১ (এক) লক্ষ টাকা অনুমোদিত হয়। ঐ কমিটির সভাপতি হলেন কলেজের রসায়ন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কৃষ্ণপদ সূত্রধর ও অন‍্যতম সদস্য কলেজের শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক ও ব‍্যবস্থাপনা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রভাষক মো. এনামুল হক চৌধুরী সুহেল সহ আরো ৩ জন।

কিন্তু, বিধি মোতাবেক সর্বোচ্চ ৬ মাসের মধ্য কাজ শেষ করে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে প্রতিবেদন দেওয়ার নিয়ম থাকলেও প্রায় ২(দুই) বছর হয়ে গেলেও যৌক্তিক কোন কারণ ছাড়াই বরাদ্দকৃত সরকারি টাকা দিয়ে আজ পযর্ন্ত কলেজের মাঠ ভরাট হয় নাই।যথাসময়ে মাঠ ভরাট না হওয়ায় সদ‍্য প্রাক্তন অধ‍্যক্ষ গিয়াস উদ্দিন ও তাঁর অনুসারী টিআরপ্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি অধ্যাপক কৃষ্ণপদ সুত্রধর ও কমিটির অন্যতম সদস্য প্রভাষক মো. এনামুল হক চৌধুরী (সুহেল) ভাগ ভাটোয়ারা করে সরকারি ১ (এক) লক্ষ টাকা আত্মসাত করেছেন বলে প্রতীয়মান হয় এবং সম্প্রতি ঐ খবর শুনে কলেজের সাধারণ শিক্ষকদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।

সিএনবাংলা/জীবন

Sharing is caring!

 

 

shares