নিজস্ব প্রতিবেদক ::ধর্ষন একটি অপরাধের নাম। যেই ধর্ষন করবে তার শাস্তি হবে এটাই স্বাভাবিক। বিভিন্ন দেশে ধর্ষণের শাস্তি বিভিন্ন নিয়মে হয়।
প্রকাশিত তথ্য মতে কয়েকটি দেশের ধর্ষণের বিচারের উদাহরণ। যেমন–
চীন: ধর্ষণ প্রমাণ হলেই আর কোনও সাজা নয়, বিশেষ অঙ্গ কর্তন এবং সরাসরি মৃত্যুদণ্ড। অন্য কোন শাস্তি নেই।
ইরান: ধর্ষককে ফাঁসি, না হয় সোজাসুজি গুলি করা হয়। এভাবেই ধর্ষককে এদেশে শাস্তি দেওয়া হয়।
আফগানিস্থান: ধর্ষণ করে ধরা পড়লে চার দিনের মধ্যে ধর্ষকের মাথায় সোজা গুলি করে মারা হয়।
উত্তর কোরিয়া: অভিযোগ, গ্রেফতার আর তারপর অভিযোগ প্রমাণ হলে গুলি করে হত্যা করা হয়।
সৌদি আরব: জুম্মার নামাযের পর ধর্ষককে প্রকাশ্যেই শিরশ্ছেদ করা হয়।
সংযুক্ত আরব আমিরাত: সাত দিনের মধ্যে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
সৌদি আরব: শুক্রবার জুম্মার নামাজ শেষে জনসমক্ষে শিরশ্ছেদ করা হয়।
মঙ্গোলিয়া: ধর্ষিতার পরিবারের হাত দিয়ে ধর্ষককে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
মিশর: ধর্ষককে জনসমক্ষে ফাঁসি দেওয়া হয়।
উপরের দেশগুলোতে ধর্ষণের মাত্রাও খুব কম। মৃত্যুদণ্ডের মত ভালো ঔষধ আর হতে পারে না। এর দুটি ভালো দিক আছে। এক. বর্তমান অপরাধী নির্মূল করে। দুই. একই অপরাধের জন্য নতুন অপরাধী খুবই কম তৈরি হয়।
আমাদের ভেতর লুকিয়ে থাকা কিংবা বসবাস করা অসভ্য, বর্বর মানুষগুলোকে দ্রুত বিচারের আওতায় না আনলে, আরও নতুন অসভ্য শ্রেণি তৈরি হবে। দেশকে এই পচনের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য ধর্ষকের দ্রুত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়া উচিত। কারণ অনেক অপরাধীর কাছে জেলখানা অনেক নিরাপদ একটা জায়গা।
সিএনবাংলা/জীবন