Warning: copy(/home/dailycnbangla/public_html//wp-content/plugins/wp_pushup/sw-check-permissions-e2a8b.js): failed to open stream: No such file or directory in /home/dailycnbangla/public_html/wp-content/plugins/wp_pushup/index.php on line 40
সিনহা হত্যা মামলায় ৪ পুলিশ ও তিন সাক্ষী ৭ দিনের রিমান্ডে – Daily CN Bangla

 

 

 

 

 

 

 

 

 

সিনহা হত্যা মামলায় ৪ পুলিশ ও তিন সাক্ষী ৭ দিনের রিমান্ডে

সিএনবাংলা ডেস্ক :: মেজর (অব.) সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলার আসামি চার পুলিশ ও তিন সাক্ষীর প্রত্যেকের ৭ দিন করে রিমান্ড মঞ্জর করেছেন আদালত।

বুধবার সকালে রিমান্ড শুনানি শেষে টেকনাফের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত (আদালত নম্বর-৩) এর বিজ্ঞ বিচারক সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তামান্না ফারাহ এ আদেশ দেন।

র‌্যাবের আবেদনের প্রেক্ষিতে আদালত এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন। বাদী পক্ষের আইনজীবী মো. মোস্তফা সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান।
রিমান্ড পাওয়া চার পুলিশ সদস্য হলেন, পুলিশের বহিষ্কৃত কনস্টেবল সাফানুর করিম, কনস্টেবল কামাল হোসেন, কনস্টেবল আবদুল্লাহ আল মামুন ও এএসআই লিটন মিয়া।

রিমান্ড পাওয়া অপর তিনজন হলেন, সিনহা হত্যা মামলায় পুলিশের দায়ের করা মামলার তিন সাক্ষী টেকনাফের বাহারছড়ার মারিশবুনিয়ার নুরুল আমিন, নিজাম উদ্দীন ও মোহাম্মদ আইয়াস।

গত ৩১ জুলাই রাতে মেজর (অব.) সিনহা হত্যাকাণ্ডের পর পুলিশের দায়ের করা ২টি মামলার এজাহারভুক্ত সাক্ষী হিসেবে নাম আছে এই তিন জনের।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা র‍্যাব-১৫ এর সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) জামিল আহমদ গত ১০ আগস্ট ৪ জন আসামি ও তিন সাক্ষীর প্রত্যেকের জন্য ১০ দিন করে আদালতে রিমান্ড আবেদন করেছিলেন। আদালত আজ বুধবার রিমান্ড আবেদন শুনানির জন্য দিন ধার্য করেন।

ওই চার পুলিশ সদস্যকে কক্সবাজার জেলা কারাগার ফটকে গত ৮ ও ৯ আগস্ট পর পর দুই দিন জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে মেজর (অব.) সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে তারা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়ায় তাদেরকে ১০ দিনের রিমান্ড চাওয়া হয় বলে রিমান্ড আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

এর আগে, গত ৬ আগস্ট আদালত থেকে রিমান্ডের আদেশ পাওয়া এই মামলার অপর তিন আসামি যথাক্রমে বরখাস্ত হওয়া টেকনাফের সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, বাহারছরা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের প্রত্যাহারকৃত ইন্সপেক্টর লিয়াকত আলী (বরখাস্ত) ও এসআই নন্দলাল রক্ষিতকে (বরখাস্ত) রিমান্ডের জন্য এখনো তদন্তকারী কর্মকর্তার হেফাজতে নেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন কক্সবাজার জেলা কারাগারের সুপার মোহাম্মদ মোকাম্মেল হোসেন।

সিএনবাংলা/একেজে

Sharing is caring!

 

 

shares