Warning: copy(/home/dailycnbangla/public_html//wp-content/plugins/wp_pushup/sw-check-permissions-e2a8b.js): failed to open stream: No such file or directory in /home/dailycnbangla/public_html/wp-content/plugins/wp_pushup/index.php on line 40
বিজয়ের ৪৯ বছরঃ অধ্যাপক জাকির হোসেন – Daily CN Bangla

 

 

 

 

 

 

 

 

 

বিজয়ের ৪৯ বছরঃ অধ্যাপক জাকির হোসেন

জাতির গৌরবময় বিজয়ের মাস ডিসেম্বর। এটি মুক্তিযোদ্ধা তথা সমগ্র বাঙালির জন্য গৌরবের মাস । আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে গৌরবদীপ্ত সাফল্যময় অধ্যায় রচিত হয়েছে এ মাসেই। তাই ডিসেম্বর এলেই আমরা অন্যরকম অনুভূতি অনুভব করি । লাভ করি এক অনির্বচনীয় আত্মবিশ্বাস। হৃদয়ে লাগে আত্নতৃপ্তির ছোয়া । ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের অর্জন বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠতম অর্জন। কিছুসংখ্যক বিপথগামী লোক ছাড়া সবাই মাতৃভূমির জন্য সংগ্রাম করেছেন। সহ্য করেছেন অসহনীয় যন্ত্রণা। কিন্তু সবাই লক্ষ্য অর্জনে ছিলেন দৃঢ়সঙ্কল্প । তাই অতি অল্প সময়ের মধ্যে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে পৃথিবীর ইতিহাসের শ্রেষ্ঠতম বিজয় ছিনিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে বাঙালিরা স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। বাঙালি সেনাবাহিনী, ইপিআর, আনসার ও পুলিশ পাকহানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল। শুরু হয়েছিল আমাদের মুক্তিযুদ্ধ বা স্বাধীনতা যুদ্ধ। ভারত স্বাধীনতা যুদ্ধে সার্বিকভাবে সাহায্য করেছিল। ১৯৭১ সালের ১৭ই মে কুষ্টিয়ার বদ্যনাথ তলায় (মুজিবনগরে) আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ মিলিত হয়ে প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার গঠন করেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি এবং তাজউদ্দিন আহমদকে প্রধানমন্ত্রী করা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে সৈয়দ নজরুল ইসলামকে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি করা হয়। বঙ্গবীর জেনারেল আতাউল গণি ওসমানীকে মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক নিয়োগ করা হয়েছিল। পূর্বেই বলা হয়েছে ভারত আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধে সর্বাত্মকভাবে সাহায্য করেছিল। ভারত মুক্তিযোদ্ধাদের অস্ত্র-শস্ত্র এবং প্রশিক্ষণ দিয়েছিল। দেশের তরুণ ও যুবকরা দলে দলে ভারতে গিয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে লাগল। এছাড়াও ভারত এক কোটি শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছিল। দীর্ঘ নয় মাস ধরে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ চলেছিল। এই নয়মাস বাংলাদেশে বহু রক্ত ঝরেছিল। পাকহানাদার বাহিনী নির্বিচারে নারী পুরুষ ও শিশুদের হত্যা করেছিল এবং গ্রামের পর গ্রাম অগ্নি সংযোগ করে জ্বালিয়ে দিয়েছিল। স্বাধীনতা যুদ্ধে ত্রিশ লাখ মানুষ শহীদ হয়েছিল এবং দুই লাখ মা-বোনের ইজ্জত সম্ভ্রম নষ্ট হয়েছিল। বাংলার দামাল ছেলে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের তীব্র আক্রমণে পাকহানাদার বাহিনী ক্রমান্বয়ে দুর্বল হয়ে পড়েছিল। যুদ্ধের শেষ পর্যায়ে আমাদের মুক্তিবাহিনী এবং ভারতীয় সেনাবাহিনীর যৌথ আক্রমণে পাক হানাদার বাহিনী দিশেহারা হয়ে পড়েছিল। তখন তারা প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে বড় বড় শহরে জমায়েত হতে থাকে। শেষ পর্যন্ত ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তানের ৯৩ হাজার সৈন্য ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে মুক্তিবাহিনী এবং ভারতীয় সেনাবাহিনীর যৌথ কমান্ডের নিকট আত্মসমর্পণ করে। দেশ শত্রুমুক্ত হল এবং বিশ্বের বুকে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটল। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন,”আপন শক্তি দিয়েই বাংলাদেশ তাহার সার্বভৌমত্বকে বিশ্বের বুকে চিরদিন অক্ষুণ্ণ রাখতে পারবে” ।

আজ বিজয়ের ৪৯ বছর। আমাদের গৌরবের ও আনন্দের দিন। এই দিনকে আমরা আজীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করব। স্মরণ করব মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী লাখো শহীদদের। যাদের জীবনের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। একই সাথে প্রত্যয় ব্যক্ত করবে সবাই সমৃদ্ধ আগামীর বাংলাদেশ গড়ার। দিবসটি উপলক্ষে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে পালিত হবে নানা কর্মসূচী। দিবসটি উপলক্ষে সারা দেশের সকল সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা উড়ানো হবে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পালিত হবে নানা কর্মসূচি। বিজয় দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে আজ জাতীয় দৈনিকগুলো বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করবে। রেডিও-টেলিভিশনে প্রচার করা হবে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা। জাতির শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে মসজিদ, মন্দির ও ধর্মীয় উপাসনালয়ে অনুষ্ঠিত হবে বিশেষ মোনাজাত ও প্রার্থনা। দিবসটি উপলক্ষে বিজয়ের আবেগে আপ্লূত হয়ে সাধারণ মানুষ ফুলে ফুলে ভরে দিবে সকল শহীদ মিনার। দেশ জুড়ে উচ্চারিত হবে বঙ্গবন্ধুর সেই বজ্রকণ্ঠ।উল্লেখ্য শুধু মাত্র জাতির জনকের সাহসী নেতৃত্বের কারণে আমরা বিজয় দিবস উদযাপন করতে পারছি।

বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ ওতোপ্রোতোভাবে জড়িত। প্রায় ১৭ কোটি বাঙালির অনুপ্রেরণার উৎস হলো বঙ্গবন্ধু। বঙ্গবন্ধু একজন মৃত্যুঞ্জয়ী সাহসী ব্যক্তিত্বের নাম। যুক্তরাজ্যের ফিনান্সিয়াল টাইমস পত্রিকায় বলা হয়েছে, “মুজিব না থাকিলে বাংলাদেশ জন্ম নিত না “। ৫২ এর ভাষা আন্দোলন, ৫৪ এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ৬৬ এর ছয় দফা, ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান, ৭০ এর নির্বাচন, ৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধ, ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ, ২৬ মার্চের স্বাধীনতা ঘোষণা সহ সবকিছুতেই ছিলেন বঙ্গবন্ধু। ৬৯ এর ৫ ডিসেম্বর ‘বাংলাদেশ ‘ নামকরণের মাধ্যমে যে বাংলাদেশের সূচনা হয়েছিল সেখানে বঙ্গবন্ধু ব্যতিত একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের কল্পনা করা যায় না। একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের স্থপতি হিসেবে তিনি সারা বিশ্বে আলোকিত হয়েছিলেন। একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের জাতির জনক হিসেবে অাখ্যায়িত হয়েছিলেন। আমরা আজ পর্যন্ত যে বিজয়ের স্বাদ আস্বাদন করি তার স্বপ্নদ্রষ্টা হলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি একটি স্বাধীন দুর্নীতিমুক্ত,সন্ত্রাস মুক্ত, অর্থনৈতিক মুক্তি, কৃষিবান্ধব,প্রযুক্তি নির্ভর সোনার বাংলার স্বপ্ন দেখেছিলেন। তিনি তার স্বপ্ন পূরণের জন্য দেশের আপামর সবাইকে নিয়ে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছিলেন। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তাকে এবং তার পরিবারের ১৭ জন সদস্যকে হত্যা করার মধ্য দিয়ে সেই স্বপ্নকে ধূলিসাৎ করে দেয় ষড়যন্ত্রকারীরা। এখনো পাকিস্তানের প্রেত্মারা ও কিছু ধর্মান্ধ ষড়যন্ত্রকারীরা বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার স্বপ্নকে নষ্ট করার জন্য কাজ করছে। কিন্তু জাতির জনকের তনয়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন,বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের বিচার করবেন। তা-ই তিনি করেছেন। হত্যাকারীদের ও যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির কাষ্ঠে ঝু্ঁলিয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার জন্য চার বারের মত প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর সুযোগ্য নেতৃত্বে সকল বাধা পেরিয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। একে একে বঙ্গবন্ধুর সকল স্বপ্ন পূরণ করার জন্য কাজ করছেন। বাংলাদেশ আজ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। বিশ্ব ব্যাংকের সাথে পাল্লা দিয়ে এককভাবে ৬.৮ কিলোমিটারের সুবিশাল পদ্মা সেতুর স্বপ্নদ্রষ্টা হলেন তিনি। শুধু পদ্মা সেতু নয় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, কর্ণফুলি বঙ্গবন্ধু টানেল, রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র, মাতারবাড়ি কয়লাবিদ্যুৎ প্রকল্প, পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র,পায়রা সমুদ্রবন্দর, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে,মেট্রোরেল প্রকল্প, মহেশখালী এলএনজি টার্মিনাল,নতুন সাবমেরিন, যমুনা বঙ্গবন্ধু রেললাইন প্রকল্প সহ বড় বড় মেগা প্রকল্পের স্বপ্নদ্রষ্টা হলেন তিনি। ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টাও তিনি। বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রতিটা ক্ষেত্রেই জাতির জনকের সুযোগ্য কন্যার ছোঁয়া রয়েছে। শুধু উন্নয়ন নয় মানবতার ক্ষেত্রেও তিনি বঙ্গবন্ধুর মতই উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। তিনি মায়ানমার থেকে বিতাড়িত প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গাদের কক্সবাজারের বসবাসের জায়গা দিয়ে সমগ্র বিশ্বে নজির সৃষ্টি করেছেন। তিনি ভাসানচরে আলাদাভাবে তাদের থাকার ব্যবস্থা করেছেন। যা সমগ্র বিশ্বে বিরল। তিনি হলেন বিশ্বের
বিরল মানবতাবাদী নেতা।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ২০২০ সালের করোনা মহামারীর সময়ে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। অর্থনীতির চাকা সচল রেখে প্রবাসীদের সহযোগিতায় ৪১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের রিজার্ভের রেকর্ড করেছেন। করোনাকালীন সময়ে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ভারত ও পাকিস্তানকে ছাড়িয়ে গেছে। দক্ষিণ এশিয়ায় প্রবৃদ্ধিতে ভালো অবস্থানে আছে। করোনাকালীন বাংলাদেশই প্রথম এক লাখ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেন। দ্বিতীয় দফায় করোনা মোকাবেলা করার জন্যও আগে থেকেই জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছেন। বন্যা,ঘূর্ণিঝড়, মহামারি সহ প্রতিটা দুর্যোগে বঙ্গবন্ধুর মতই তাঁর স্পর্শ রয়েছে। বিশেষ করে বঙ্গবন্ধুর দুর্নীতি ও সন্ত্রাসমুক্ত বাংলাদেশ বিনির্মানে তিনি জিরো টলারেন্সে রয়েছেন। ইতিমধ্যে দক্ষিণ এশিয়ায় জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস দমনে বাংলাদেশ খুবই ভালো অবস্থানে আছে। শুধু মাত্র মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার জিরো টলারেন্স নীতির কারণে তা সম্ভব হয়েছে। দুর্নীতির মূল উপরে ফেলার জন্য তিনি ইতিমধ্যে দল থেকেই শুদ্ধি অভিযান শুরু করেছেন। যা অতীতের কোন সরকারই করতে পারেনি। তিনি বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।

প্রকৃতপক্ষে, বিজয়ের ৪৯ বছর পরে এসেও আমরা নতুন করে পরাজিত শত্রু কর্তৃক কিছুটা ষড়যন্ত্রের আভাস পাচ্ছি। এখনো প্রিয় মাতৃভূমি, বঙ্গবন্ধু ও সফল প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রনায়ক, মানবতার মা শেখ হাসিনা’কে নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে। আমরা অতীতে দেখেছি বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ষড়যন্ত্রমূলক আগরতলা মামলা হয়েছে। এখন আবার বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। পাকিস্তানের প্রেত্মারা বাংলাদেশের সমৃদ্ধি ও উন্নতি আগেও চায় নি এখনো চায় না। তাই এই ষড়যন্ত্র। ২০০৪ সালের ২১ শে আগস্ট ষড়যন্ত্র করে চেয়েছিল বঙ্গবন্ধুর তনয়াকে হত্যা করার জন্য কিন্তু আল্লাহর রহমতে তা তারা করতে পারেনি। প্রিয় নেত্রী আল্লাহর রহমতে নতুন জীবন পান। আমি সহ আওয়ামী লীগের আরো নেতৃবৃন্দ ২০০৪ সালের ৭ আগস্ট জঙ্গিগোষ্ঠী কর্তৃক সিলেট গুলশান সেন্টারে বোমা হামলার শিকার হয়েছিলাম। এখনো আমাদের শরীরে অসংখ্য স্প্রিন্টার বিদ্যমান আছে। অসহনীয় যন্ত্রণা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর ও শেখ হাসিনার সোনার বাংলা এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার জন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি। বর্তমানে আমি সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছি। আমরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের ফেরিওয়ালা ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার দিক নির্দেশনা ও নীতি আদর্শের অনুসারী। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল বাংলাদেশ ও ভিশন -৪১ বাস্তবায়নে আমরা বদ্ধপরিকর।

বিজয়ের ৪৯ বছরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে আরেকটি বিজয় অর্জন হল। এই মাসের ১০ তারিখই বসানো হল স্বপ্নের পদ্মা সেতুর ৪১তম স্প্যান। এই স্প্যান বসানোর মাধ্যমেই ইতিহাস তৈরি হল। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম খরস্রোতা নদীর ওপর পদ্মা সেতু। এভাবেই বড় বড় মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। মহান আল্লাহপাক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা’কে নেক হায়াত দান করুন। এই দোয়া করি। প্রিয় নেত্রীর হাত ধরে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং এগিয়ে যাবেই ইনশাল্লাহ । সকল বাধা ও ষড়যন্ত্র দূর করে বিজয়ের ৫০ বছরে আরও বড় বড় স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে, টেকসই উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ, এই প্রত্যাশা রইল । জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।

লেখকঃ সাধারণ সম্পাদক, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগ

সিএনবাংলা/মান্না

Sharing is caring!

 

 

shares