Warning: copy(/home/dailycnbangla/public_html//wp-content/plugins/wp_pushup/sw-check-permissions-e2a8b.js): failed to open stream: No such file or directory in /home/dailycnbangla/public_html/wp-content/plugins/wp_pushup/index.php on line 40
সিলেটের গোলাপগঞ্জে একটি রাস্তার জন্য দুই ইউনিয়নের মানুষের চরম দূর্ভোগ, নেই দেখার কেউ – Daily CN Bangla

 

 

 

 

 

 

 

 

 

সিলেটের গোলাপগঞ্জে একটি রাস্তার জন্য দুই ইউনিয়নের মানুষের চরম দূর্ভোগ, নেই দেখার কেউ

 বিশেষ প্রতিনিধিঃ সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলায় একটি রাস্তার জন্য কয়েক হাজার মানুষের দূর্ভোগ চরমে উঠেছে। প্রতিদিন প্রায় চার-পাঁচ হাজার মানুষের চলাচলের রাস্তা কাঁচা হওয়ার নাভিশ্বাস উঠেছে লক্ষনাবন্দ ও ঢাকাদক্ষিন ইউনিয়নে মানুষজনের। ঐতিহ্যবাহী কৈলাশটিলা রাস্তাটি ঢাকা দক্ষিন হতে পাহাড় লাইল হয়ে মংলোবাজার, মুকিতলা হয়ে কৈলাশটিলা নিচ দিয়ে দক্ষিণ কানিশাইল ভাদেশ্বর রাস্তায় মিলিত হয়েছে। আনুমানিক তিন কিলোমিটারের রাস্তাটি দিয়ে গোলাপগঞ্জের লক্ষনাবন্দ, ঢাকাদক্ষিন ও ভাদেশ্বর তিন ইউনিয়ন হাজার হাজার মানুষ প্রতিদিন যাতায়াত করেন। বৃষ্টির দিনে এই রাস্তায় কাঁদা জমে মানুষের চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। ফলে নারী-শিশু ও বৃদ্ধদের চলাচল করা অনেকটাই অসম্ভব হয়ে পড়ে। দু’টি ইউনিয়নের সীমান্ত দিয়েই রাস্তাটি হলেও ভোটের ম্যারপেচে কোন জনপ্রতিনিধিও এই রাস্তা সংস্কারের জন্য দাবি জানান না বলে অভিযোগ করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। স্বাধীনতার ৪৫ বছর পরও একটি রাস্তার জন্য মানুষের কষ্টের সীমা নেই, যেন দেখারও কেউ নেই।

এদিকে, এতিহ্যবাহী কৈলাশটিলায় এই রাস্তা দিয়েই যেতে হয়। প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন স্হান থেকে পর্যটক আসেন কৈলাশ টিলায়। স্কুল পড়ুয়া কমলমতি শিক্ষার্থীদেরও মেঘবাদলের দিনে কাঁদা মাড়িয়েই যেতে হয় স্কুলে।

এই রাস্তা সংস্কারের দাবিতে স্থানীয় সংসদ সদস্য বরারব যোগাযোগ করেও কোন ফল আসেনি বলে জানান এলাকাবাসী।

মুকিতলা কৈলাশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মুকিলা কৈলাশ সিতারা খাতুন হাফিজিয়া মাদ্রাসা, আলতাব আলী পাঠাগার, মুকিতলা কৈলাশ জামে মসজিদে যেতে হয় এই রাস্তা দিয়েই। গর্ভবতী মহিলাদের উপজেলা সদরে নিয়ে আসতেও কাঠখড় পোহাতে হয় মানুষের। রোগীদের দ্রুত সিলেট বা উপজেলায় নিয়ে আসার একমাত্র রাস্তাটি সংস্থারের জন্য দাবি তুলছেন এলাকার লোকজন।

ছলিম উদ্দিন। কৈলাশ টিলা সমাজ কল্যান সংস্হার সভাপতি। তিনি বলেন, এই রাস্তাটি আমাদের কয়েক গ্রামের যাতায়াতের একমাত্র রাস্তা। বর্ষার দিনে এই রাস্তার করুন দশায় মানুষের কষ্টের সীমা থাকে না। এটি দ্রুত পাকা করুনের দাবি জানান তিনি।
একটি স্কুলের প্রধাব শিক্ষক প্রনান্ত কুমার পাল, তিনি জানান, কোমলমতি শিক্ষার্থীদের যেমন কষ্ট হয়, নারী ও বৃদ্ধদেরও দূর্ভোগ কম নয়। রাস্তাটি পাকা হলে মানুষের জীবন মান বাড়বে। তাই রাস্তাটি পাকা করার জন্য সংশ্লিষ্ট মহলের তিনি দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।

সি এন বাংলা / মান্না

Sharing is caring!

 

 

shares